৮ কোম্পানির ক্যাশ ফ্লো বৃদ্ধি

জুলাই ২০২৪ থেকে মার্চ ২০২৫—এই নয় মাসে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২১টি কোম্পানির মধ্যে ৮টি কোম্পানির কার্যকরী নগদ প্রবাহ (Net Operating Cash Flow Per Share - NOCFPS) বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে, এ সময়ের মধ্যে ৭টি কোম্পানির ক্যাশ ফ্লো কমেছে, ১টি কোম্পানির অপরিবর্তিত রয়েছে এবং ৫টি কোম্পানি ক্যাশ ফ্লোর তথ্য প্রকাশ করেনি।

ক্যাশ ফ্লো বৃদ্ধি পাওয়া ৮ কোম্পানি হলো-

১) অ্যাপেক্স ফুডস
সমাপ্ত অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ১৭ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৬ টাকা ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১৯ টাকা ০৩ পয়সা।

২) বঙ্গস লিমিটেড
তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ২৪ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১১ পয়সা।

৩) ফাইন ফুডস
তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৫৯ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা।

৪) ফু ওয়াং ফুডস
তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৬৫ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ২৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৪০ পয়সা।

৫) মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক
তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ২৭ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ২০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৭ পয়সা।

৬) অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ
তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ৯৫ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৮ টাকা ১৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৭৮ পয়সা।

৭) শ্যামপুর সুগার মিল
তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ০৯ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ০২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ০৭ পয়সা।

৮) জিল বাংলা সুগার মিল
তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১১১ টাকা ৪১ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৭০ টাকা ৭৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৪০ টাকা ৬২ পয়সা।